আত্রাইয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে এমপি সুমনের ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময়
এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া ছিলো একজন এমপি তারের সঙ্গে কুশল বিনিময় করুক। আর সেই সুযোগ আসে দুটি ঈদে। হাসি মাখা কথা দিয়ে খুব সহজেই একজন মানুষের হৃদয় জয় করা সম্ভব। তাই সেই সুযোগে আমিও চেস্টা করছি সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময় করতে। আগামীতেও এমন কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকবে বলে জানান নওগাঁ-৬ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড: ওমর ফারুক সুমন।
ওমর ফারুক সুমন তার নির্বাচনী এলাকা আত্রাই ও রাণীনগর উপজেলার পথে প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। ঈদুল আযাহার দিনের বিকেল থেকে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দুই উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে ভ্যান, অটোচার্জার, সিএনজি চালকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ ও পথচারীদের সঙ্গে ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময় প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২০জুন) সাংসদ এ্যাড. ওমর ফারুক সুমন সকাল থেকেই আত্রাই-রাণীনগর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়সহ রেলগেইট, উপজেলা গোলচত্বর ঘুরে ঘুরে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ, পথচারী, স্থানীয় বাসিন্দা ও দোকানীদের সঙ্গে ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। একজন এমপি কখনোও জনগণের উর্দ্ধে নয়। প্রতিটি মানুষই
এসময় সাংসদের সঙ্গে ছিলেন রাণীনগন সদর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান পিন্টু, শ্রমিকলীগ নেতা রুস্তম আলী মন্ডল, যুবলীগ নেতা মিল্টন খন্দকার, নয়ন খাঁন, মামুন হোসেন, মীর মোয়াজ্জেম হোসেন লিটন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা খন্দকার মালেক প্রমুখ। এছাড়াও আত্রাই ও রাণীনগর উপজেলা আ'লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সাংসদের সঙ্গে ছিলেন। পরে সাংসদ রাণীনগর উপজেলার কাটরাশইন গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের হরিবাসর অনুষ্ঠানে যোগদান করে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এর আগে গত বুধবার (১৯জুন) এ্যাড: ওমর ফারুক সুমন এমপি'র জন্মস্থান আত্রাই উপজেলার রসুলপুর গ্রামে দুই উপজেলার দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থকদের সঙ্গে ঈদ পরবর্তি শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করেন। সাংসদের এমন ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড আগামীতে কাজ করতে নেতাকর্মীদের মাঝে নতুন করে উৎসাহের সঞ্চার করবে বলে মনে করছেন উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
What's Your Reaction?