গৌতম কুমার রায়ের "প্রাণ-প্রকৃতি"বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্রকৃতি ও পরিবেশবাদি লেখক গৌতম কুমার রায়ের লেখা ৪র্থ গ্রন্থ " প্রাণ-প্রকৃতি" বইয়ের আনুষ্ঠানিক মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে পাবনার শাহজাদপুরে অবস্থিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের হলরুমে পরিবেশ ও প্রকৃতি নিয়ে লেখা বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বইটির রচয়িতা গৌতম কুমার রায়ের উপস্তিতিতে মোড়ক উন্মোচন করেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: শাহ আজম।
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রভাষক নূর-ই নুসরাতের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো: ফকরুল ইসলাম,বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড.ফিরোজ আহমদ, ভারতের কলকাতা হতে আগত বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী ও গবেষক কৌশিক মজুমদার , লেখক ও গবেষক বাবু মোহিত চন্দ গোবিন্দ ও রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা ইমাম মেহেদী,আইটি প্রকৌশলী বাবু প্রদীপ কুমার চক্রবর্তীসহ অনেকই
এসময় রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক- কর্মকর্তা, শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতি অনুষ্ঠানকে আলোকিত করে। পরে কৌশিক মজুৃদারের পরিচালনায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মোড়ক উন্মোচন শেষে বইটির রচয়িতা গৌতম কুমার রায় বলেন, পরিবেশ ও প্রকৃতি আজ চরম সংকটে। প্রকৃতির উপর আমরা যে নির্দয় নির্মম অত্যাচার করছি,প্রকৃতি তা আমাদের কে দিগুণ করে ফিরিয়ে দেবে,তখন প্রকৃতি বিনাশের ছোবল গোটা পৃথিবীকে ধংষ করবে। তাই এখন থেকেই প্রকৃতিকে রক্ষায় নিজেদের সচেতন হতে হবে।
এর আগে প্রকৃতি ও নদী রক্ষায় পরিবেশ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে পরিবেশ-প্রকৃতির লেখক ও গবেষক গৌতম কুমার রায়ের লেখা "সোনালি দেশের রূপালি ফসল" ও "প্রকৃতির অমৃত ধারা" এই দুটি বই-ও পাঠকদের মাঝে ব্যপক সারা ফেলে। এছাড়াও লেখকের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে লেখা "শাশ্বত রবীন্দ্রনাথ ও শতায়ুর নবেল" বইটিও পাঠকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে।
What's Your Reaction?